আমুদরিয়া নিউজ ডেস্ক : ক্রমশ যেন বিকৃত মস্তিষ্ক, শয়তানের সংখ্যা বাড়ছে পৃথিবীতে। না হলে প্রথম শ্রেণির ছাত্রীর উপরে যৌন অত্যাচারের পরে তাকে খুন করে স্কুলের মধ্যে মাটি পুঁতে দেওয়া হয়! গুজরাতের দাহুদে একটি স্কুলে ঘটনাটি ঘটেছে। সিসি ক্যামেরা, মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ও শিশুটির বাবা-মায়ের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ধর্ষণের চেষ্টা ও খুন ও দেহ লোপাটের চেষ্টার অভিযোগে স্কুলের প্রিন্সিপালকে গ্রেফতার করেছে। ধৃতের নাম গোবিন্দ নাট।
পুলিশ জানায়, শিশুটি স্কুলে যাওয়ার সময় প্রিন্সিপাল নিজেই আগ বাড়িয়ে বাবা-মাকে বলেন, তিনিই নিয়ে যাবেন। প্রিন্সিপালের সহ্গে স্কুলে যাওয়ার পরে বিকেল অবধি মেয়ে না ফেরায় খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। প্রিন্সিপাল জানিয়ে দেন, তিনি স্কুলে পৌঁছে অন্য কাজে গিয়েছিলেন। পুলিশ তদন্তে নেমে স্কুলের পেছনে একটি জায়গায় মাটি খোঁড়ার চিহ্ন দেখে। সেখান থেকে শিশুটিপর দেহ উদ্ধার হয়। এর পরে সন্দেহের বশে প্রিন্সিপালকে জেরা করে। তখনই পুলিশ জানতে পারে, শিশুটিকে অত্যাচারের সময়ে সে চিৎকার করায় তার গলা টিপে খুন করে প্রিন্সিপাল নিজের গাড়িতে রেখে দেয়। পরে দেহটি বিকেলে পুঁতে দেন স্কুলের পিছনে।